“স্থিতিমুখর মায়ের আশিস কৃতিমুখর বাপে টানে, পিতা-মাতা স্বস্তিবাদে। কৃতার্থতায় ভরে প্রাণ।”-৩১
“নিষ্ঠা-কৃতি মায়ের প্রসাদ বোধ-দীপ্তি পিতৃতপে, তাদের ইচ্ছা আপূরণায় থাক লেগে তুই সাধন-জপে।”-৩২
“পিতা-মাতায় নিষ্ঠা-ভক্তি ইষ্ট নেশা গজিয়ে তোলে, তপের নেশায় দীপন রাগে জীবন জানিস কৃপায় দোলে।”-৩৩
“পিতা-মাতা হরগৌরী তোর সত্তাতে একায়িত, আরাধনার উচ্ছলাতে রাখ করে তুই স্বস্তিগত।”-৩৪
“পিতা-মাতা যেমনই হোকÑ ভক্তি-পূজার নিয়ন্ত্রণে একায়িত শিষ্ট কর নিবিষ্টতার চর্য্যা-দানে।”-৩৫
‘পিতা-মাতার শিষ্ট নেশায় ইষ্ট-আসন যাদের পাতা, অটল-নিটোল হয়ে তারা জীবন কাটায় ধ’রে ধাতা।’-৩৬
“পিতা-মাতায় যার শ্রদ্ধা ভক্তি সাম্য স্রোতা উজ্জ্বলা, বোধ-বিবেকের ঊর্জ্জনা তার সঙ্গতিশীল সচ্ছলা।”-৩৭
“পিতা-মাতার নিষ্ঠা নিটোল পরিচর্য্যী উপাদান, স্বস্তিসহ বোধ-বিবেকের সূক্ষ্ম দৃষ্টি করেই দান।”-৩৮
“পিতা-মাতার প্রিয় তুমি যতই হবে ঊর্জ্জনায়, দুনিয়াটাও তেমনি ক’রে তুলবে তোমায় বর্দ্ধনায়।”-৩৯
“পিতায় শ্রদ্ধা, মায়ে টান, সেই ছেলেই হয় সাম্য-প্রাণ।”-৪০
—- শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।