“নিষ্ঠা অনুগতি কৃতি নিয়ে ইষ্টকে তুমি জানবে যত, ভক্তি জ্ঞানের পাল্লা তোমার বেড়ে উঠবে ক্রমেই তত।”-২১
“ইষ্ট জানিস পিতা-মাতার শিষ্ট বেদন বিগ্রহ, তাঁহার প্রতি থাকলে নতি নিরুদ্ধ হয় নিগ্রহ।”-২২
“শিষ্ট নেশায় ভাববৃত্তিকে রঙিল ক’রে ইষ্ট টানে, আননা ওরে সার্থকতায় পিতামাতার কৃপার দানে।”-২৩
“পিতামাতার সংবেদন, মূর্ত্ত স্বস্তি, মূর্ত্ত জ্ঞান, ইষ্টেই যে মুখরিত বুঝবি হলে ইষ্টপ্রাণ।”-২৪
“পিতা স্বর্গ, পিতা ধর্ম, পিতাই তপের নন্দনা, পিতৃপীতি চারিয়ে আনে সব দেবতার বন্দনা।”-২৫
“জগৎপাতার প্রতীক পিতা ঐ পিতাতেই আত্মরতি, থাকে যদি মলয়¯্রােতা বাড়েই বুদ্ধি বিবেক মতি।”-২৬
“আরাধ্যদেব পিতাকে তুমি নিত্য কর নমস্কার, জ্ঞানদাতা তিনিই জেনো শিবরূপেতে তিনি তোমার।”-২৭
“দীপ্ত যাহার পিতৃশ্রদ্ধ নিনড় যাহার ভক্তি দীপ, নিষ্ঠা রাতুল নন্দনাতে উথলে ওঠেন স্বয়ং শিব।”Ñ২৮
“পিতৃ সেবায় ব্রতী যেজন সত্তা বিবেক বুদ্ধি নিয়ে, জীবনধারার ঊর্জ্জনা তার ফোটেই অঢেল আলো বিছিয়ে”-২৯
“অস্তিত্বটা গজিয়া উঠুক ঐ পিতারই ধন্য-বরে, বৃদ্ধি আসুক, বোধি আসুক স্বস্তি আসুক দেহের ঘরে”-৩০
—- শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।