প্রীতি-সংহতি আনে দীপ্তি,
বাড়িয়ে তোলে সুধৃতি ।
-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অনুশ্রুতি-৭, অনুরাগ-৫
ইষ্টশাসন-ভর্ৎসনাটি
কিংবা নিদেশ যাহাই হোক,
বিরক্তিকর হ’লেও সে-সব
বিনিয়ে চলিস্ তাহার রোখ্ ;
এমন চলার নিয়ন্ত্রণেই
শুদ্ধতপা পূতপ্রাণ
উঠবি হয়ে, চ’লবি ব’য়ে
ইষ্টার্থের ঐ মহৎ দান ;
শাসন-ভর্ৎসনা নিঠুর-নির্দেশ
যেমনতর তাঁহার দান,
তদ্-অনুগ বিনিয়ে চলিস্
শ্রদ্ধাপ্লুত ক’রে প্রাণ;
তপের তাপতো ঐখানে তোর
সেচাচর্য্যী ভজনভরা,
শিষ্ট ক’রে বিজ্ঞ ক’রে
তুলবে রে তোর জীবনধারা;
নয়তো যাবি সর্ব্বনাশে
ধ্যানী-জ্ঞানী হোস্ না যা’-ই,
বিপটাকে সুপদ্ ধ’রে
চলবি নিয়ে তা’র বালাই ।
-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অনুশ্রুতি-৪, সাধন-৭৩
সবার সাথে ওঠাবসা কর
সবার কথা রাখ্ শুনে,
সেই কথারই উত্তর দিস্ –
মিষ্ট-শিষ্ট ভেবে-গুণে ।
-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অনুশ্রুতি-৫, পরিবেশ-২৩
লোকের যেমন চলন-ফেরন
ভগবানেরও তেমনি হয়,
ভজনদীপ্ত ধৃতি কিন্তু
ভগবানেই সক্রিয় রয় ।
-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অনুশ্রুতি-৪, দর্শন-৫১
ভয় কিন্তু অন্তঃস্থ ভাব
লুকিয়ে থাকে, যায় না,
ইষ্ট-ভাবীর হ’লে ভাবুক
কুভাবটি স্থান পায় না।
-শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র
অনুশ্রুতি-২, প্রবৃত্তি-৫০