“অন্যে বাঁচায় নিজে থাকে ধর্ম্ম বলে জানিস তাকে।”Ñ১
“ধর্ম্মে সবাই বাঁচে-বাড়ে সম্প্রদায়টা ধর্ম্ম নারে।”Ñ২
“ধর্ম্মে জীবন দীপ্ত রয় ধর্ম্ম জানিস একই হয়।”Ñ৩
“কর্ম্মহারা ধর্ম্ম অন্ধতমর বর্ম্ম।”Ñ৪
“কাজে করে ধর্ম্ম যেই তা’র বাড়া মানুষ নেই।”Ñ৫
“বাঁচা-বাড়ার ধর্ম্ম যা’ ঠিকই জেনো ধর্ম্ম তা’।”Ñ৬
“যা করলে বাঁচা-বাড়া সমন্বয়ে বেড়েই যায়, তা’কেই জানিস ধর্ম্ম ব’লে ধর্ম্ম থাকে আর কোথায়?”Ñ৭
“বাঁচা-বাড়া নিঝুম হ’ল পড়শী উছল হ’ল না, এতেও কি রে বলতে চাস তুই ধর্ম্মে করিম বন্দনা?”Ñ৮
“বাঁচা-বাড়া ক্ষুন্ন যা’তে এমনতর নিছক যা’, অধর্ম্ম তা’ হবেই হবে পাপ ব’লেই তুই জানিক তা’।”Ñ৯
“নিজের বাঁচা-বাড়ার সাথেই অন্যে বাঁচা-বাড়ায় ধরা, ওইটাকেই তো ধর্ম্ম বলে ঐ চলনই ধর্ম্ম করা।”Ñ১০ —- শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।