“সব যোগেরই প্রথম প্রধান ভক্তিযোগীর সামের গান ভজন যাতে উপচে ওঠে- কৃতিই আনে যাহার ত্রাণ।”-২১
“বৃদ্ধ হ’য়েও থাকবি যুবা অটুট থেকে জীবন নিয়ে, অনন্তেরই সলিল বেয়ে জীবন-সুধা সবে বিলিয়ে।”-২২
“জীবনটা তো কোলাহলই হলাহল তো পেছন ধায়, কুড়িয়ে নে তুই অমর চলন চল ভেসে চল মলয় বায়।”-২৩
“হাতে-কলমে অভ্যাস ছাড়া স্তবস্তুতির কী দাম? অভ্যাসে না আযত্ত হলে তা’ পূরে কি মনস্কাম?”-২৪
“ইষ্ট তোমার দাঁড়িয়ে আছেন জীবনভূমির পারে-ওপারে, আপন করে নে তাঁরে তুই কর্ম-আচার-ব্যবহারে।”-২৫
“কোথায় এলি, কোথায় যাবি- এসব ভেবে লাভ কী তোর? শ্রেয়চর্যা চল করে তুই থাকুক জীবন মত্ত-ভোর।”-২৬
“পাছটানে যে মুহ্যমান, চলার পথে নাইকো ত্রাণ।”-২৭
“কথায় অটল কাজে টলে, যুক্ত সে নয়, সে টলমলে।”-২৮
“তপেই জনম, তপেই জীবন তপেই বিধান-বিধৃতি, তপশ্চর্যায় হও আগুয়ান অমৃতত্বে কর স্থিতি।”-২৯
“আছাড় খেয়েই হাঁটতে হবে উঠতে হবে উদ্যমে, এমনি অটুট চলায় জীবন হবেই জয়ী সংগ্রামে।”-৩০
—- শ্রীশ্রীঠাকুর অনুকূলচন্দ্র।